1. admin@newsswadeshbangla24.com : admin :
সোনারগাঁয়ে মেঘনা নদীতে অবৈধ মাছের ঘের উচ্ছেদ - নিউজ স্বদেশ বাংলা
সোমবার, ২৩ ডিসেম্বর ২০২৪, ০৫:৫৬ পূর্বাহ্ন
সংবাদ শিরোনাম :
সোনারগাঁওয়ের মাদকাসক্ত পুত্রের ছুরিকাঘাতে পিতা খুন ধামগড়ে ক্রীড়া প্রতিযোগিতা ও পুরস্কার বিতরণী অনুষ্ঠান সফল করার লক্ষ্যে রানা ও গোলাম হোসেনের নেতৃত্বে এক বিশাল মিছিল সোনারগাঁয়ে সড়ক দুর্ঘটনায় দুই মোটরসাইকেল আরোহী নিহত বন্দরের ধামগড় ইউনিয়ন ১নং ওয়ার্ড বিএনপির উদ্যোগে ক্রীড়া প্রতিযোগিতা ও পুরস্কার বিতরণ বন্দরের মদনপুরে মহান বিজয় দিবস উপলক্ষে কাইনলী ভিটা যুবকদের উদ্যোগে ডিগবার ফুটবল খেলা অনুষ্ঠিত। বন্দরের ধামগড়ে জনকল্যাণ সাংস্কৃতিক সংঘের উদ্যোগে ভ্যানগাড়ি ও মাদরাসার শিশুদের মধ্যে পুরস্কার বিতরণ সোনারগাঁওয়ে বাংলাদেশ ছাত্র অধিকার পরিষদ এর পক্ষ থেকে বিজয় দিবসে সকল শহিদদের পুষ্পস্তবক অর্পণ সমন্বয়কদের গাড়িতে ছিনতাই ১৪৮ মোবাইলসহ গ্রেপ্তার-৩ বন্দরের জাঙ্গাল যুব সমাজের উদ্যােগে টি-টেন নাইট শর্ট পিচ ক্রিকেট টুর্নামেন্টের উদ্বোধন বন্দরের ধামগড়ে বেগম খালেদা জিয়ার সুস্থতা কামনায় মিলাদ ও দোয়া অনুষ্ঠিত

সোনারগাঁয়ে মেঘনা নদীতে অবৈধ মাছের ঘের উচ্ছেদ

  • প্রকাশিত সময় : রবিবার, ১ ডিসেম্বর, ২০২৪
  • ৪৪ বার পঠিত

নিউজ ডেস্ক ঃ
নারায়ণগঞ্জের সোনারগাঁ উপজেলার মেঘনা নদীতে অবৈধ মাছের ঘের নির্মাণ করে পোনসহ বিভিন্ন জাতের মাছ নিধন করেছেন জেলারা এমন অভিযোগে  উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা ফারজানা রহমানের নেতৃত্বে নদীতে অবৈধ ঝোপ বা কাঠা ফিসারী উচ্ছেদ করা হয়েছে। 
রোববার দুপুরে এ অভিযান পরিচালনা করা হয়। বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন সিনিয়র উপজেলা মৎস্য কর্মকর্তা মাহমুদা আক্তার।
তিনি জানান,মোবাইল কোর্টের মাধ্যমে মৎস্য অভিযান পরিচালনা করেন সোনারগাঁ উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা  ফারজানা রহমান।
এসময় উপস্থিত ছিলেন,সহকারী কমিশনার (ভূমি) মনজুরুল মোর্শেদ,সোনারগাঁ উপজেলা মৎস কর্মকর্তা কর্মকর্তা মাহমুদা আক্তার,বৈদ্যেরবাজার নৌ পুলিশ ফাঁড়ির ইনর্চাজসহ স্থানীয় গণমাধ্যম।  

অভিযান পরিচালনা করে তিনটি ঝোপের বাঁশ ও জাল কেটে ফেলা হয় যার আর্থিক মূল্য প্রায় ২০ লক্ষ টাকা এছাড়াও দুটি ঝোপের বাঁশ কেটে ও কচুরিপানা সরিয়ে দেয়া হয়।
সোনারগাঁ উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা ফারজানা রহমান বলেন,র্দীঘদিন ধরে মেঘনা নদীতে অবৈধ ভাবে মাছের ঘের নির্মাণ করে মাছ নিধন করছে এমন অভিযোগ পেয়েও জেলেদের একাধীক বার সর্তক করা হয়েছে। কিন্তু তারা নিজ দায়িত্বে সড়িয়ে নেয়নি তাই উচ্ছেদ অভিযান পরিচালনা করা হয়েছে। যারা মাছের ঘের দিয়েছে তাদের বিরুদ্ধে মামলার প্রক্রিয়াধীন আছে। এ অভিযান অব্যাহত থাকবে। 
তিনি আরোও জানান,বৈদ্যের বাজার ও বারদী ইউনিয়নের জনপ্রতিনিধিবৃন্দ সময় চেয়েছেন মেঘনা নদীতে বিদ্যমান সকল অবৈধ ঝোপ বা কাঁটা ফিসারি সরিয়ে ফেলার জন্য।সেই প্রেক্ষিতে উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা তাদের ৭ দিনের সময় দিয়েছেন,৭দিনের মধ্যে অবৈধ ঝোপ সরিয়ে ফেলা না হলে পরবর্তীতে কঠোর আইনগত ব্যবস্থা নেয়া হবে বলে জানিয়েছেন তিনি। 

পরবর্তীতে মৎস্য নদীতে অবৈধ স্থাপনা উচ্ছেদে অভিযান ও মোবাইল কোর্ট পরিচালনা অব্যাহত থাকবে।
উল্লেখ্য,মেঘনা নদীতে অবৈধ ঝোঁপ দেওয়ার ফলে নদীতে দেশীয় মাছের বংশবৃদ্ধি ও উৎপাদন কমে যাচ্ছে ও ঝোপের মাধ্যমে দেশীয় প্রজাতির সকল মা মাছ ও অন্যান্য ছোট মাছ ধরে ফেলা হচ্ছে।

সংবাদটি শেয়ার করুন :
এ জাতীয় আরও খবর

ফেসবুকে আমরা

© স্বত্ব সংরক্ষিত © ২০২৩ নিউজ স্বদেশ বাংলা
Theme Customized By Shakil IT Park